বিসিএস ও সরকারি চাকরি প্রস্তুতি জন্য বাংলাদেশ বিষয়াবলী অংশ থেকে সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর – বাংলাদেশের নদী
BCS and Govt Job preparation Bangladesh Affairs Question and Answer – Rivers of Bangladesh
সাধারণ জ্ঞান: ( ৯ম – ১০ ম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বই থেকে নেয়া )
[ad id=’5490′]
১) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে – ৭০০ টি
২) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
৪) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৫) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৬) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৭) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
৮) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৯) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
১০) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
[ad id=’5488′]
১১) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
১২) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
১৩) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
১৪) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
১৫) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
১৬) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
১৭) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
১৮) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
১৯) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
২০) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
[ad id=’5486′]
২১) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
২২) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
২৩) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
২৪) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
২৫) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই
২৬) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
২৭) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে
২৮) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
২৯) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩০) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
[ad id=’5492′]
৩১) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩২) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
৩৩) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়
৩৪) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৫) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.
৩৬) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী
৩৭) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে
৩৮) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী
৩৯) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি
৪০) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি – আরাকান পাহাড়ে
[ad id=’5493′]
৪১) সাঙ্গু নদী প্রবেশ করেছে – পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে
৪২) সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য – ২০৮ কি.মি
৪৩) ফেনী নদীর উৎপত্তি – পার্বত্য ত্রিপুরায়
৪৪) ফেনী নদী বঙ্গোপসাগরের পতিত হয় – সন্দ্বীপের উত্তরে
৪৫) বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত – নাফ নদী
৪৬) নাফ নদীর দৈর্ঘ্য – ৫৬ কি.মি
৪৭) মাতামুহুরী নদীর উৎপত্তি – লামার মাইভার পর্বতে
৪৮) মাতামুহুরী প্রবেশ করে – কক্সবাজারের চকোরিয়ার পশ্চিম পাশ দিয়ে
৪৯) মাতামুহুরী নদীর দৈর্ঘ্য – ১২০ কি.মি
৫০) ঢাকা – বুড়িগঙ্গার তীরে
৫১)চট্টগ্রাম – কর্ণফুলির তীরে
৫২) নারায়ণগঞ্জ – শীতলক্ষ্যার তীরে
৫৩) সিলেট – সুরমা নদীর তীরে
৫৪) কুমিল্লা – গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত
৫৫) কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে – ৬৪৪ কি.মি নৌ চলাচল করে
৫৬) কর্ণফুলির পানি দিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে – ১০ লক্ষ একর জমিতে
[ad id=’5494′]