Trilogy – Discussion: Bengali Literature
If a writing has three series or three lessons it is called a Trilogy in English. It has a continuation of the story. And each one is read as a separate book.
ত্রয়ী উপন্যাস:
→ আবু জাফর শামসুদ্দীন- ভাওয়ালগড়ের উপাখ্যান, পদ্মা মেঘনা যমুনা, সংকর সংকীর্তন।
→ গোপাল হালদার- একদা, অন্যদিন, আর একদিন।
→ তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় – ধাত্রী দেবতা, গণদেবতা, পঞ্চগ্রাম।
→ তাহমিমা আনাম – দ্য গোল্ডেন এজ, দ্য গুড মুসলিম, (তৃতীয়টি প্রকাশিতব্য)।
→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়- আনন্দমঠ, দেবী চৌধুরানী, সীতারাম।
→ বিমল মিত্র- কড়ি দিয়ে কিনলাম, সাহেব বিবি গোলাম, একক দশক শতক।
→ শওকত আলী- দক্ষিণায়নের দিন, কূলায় কালস্রোত, পূর্বদিন পূর্বরাত্রি
→ সমরেশ মজুমদার – “উত্তরাধিকার” (১৯৭৯), “কালবেলা” (“দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় ১৯৮১-৮২ সালে কিন্তু গ্রন্থাগারে প্রকাশিত হয় ১৯৮৩ সালে), “কালপুরুষ” (১৯৮৫)।
→ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় – “পথের পাঁচালি” (১৯২৯), “অপরাজিত” (১ম খণ্ড ও ২য় খণ্ড, ১৯৩২), “অপুর সংসার”।
→ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় – “সেই সময়” (১ম খণ্ড ১৯৮১, ২য় খণ্ড ১৯৮২), “পূর্ব-পশ্চিম” (১ম খণ্ড ১৯৮৮, ২য় খণ্ড ১৯৮৯), “প্রথম আলো” (১ম খণ্ড ১৯৯৬, ২য় খণ্ড ১৯৯৭)।
→ আশাপূর্ণা দেবী – “প্রথম প্রতিশ্রুতি” (১৯৬৪), “সুবর্ণলতা” (১৯৬৬), “বকুলকথা” (১৯৭৩)।
→ দিলীপকুমার রায় – “মনের পরশ” (১৯২৬), “রঙের পরশ” (১৯৩৪), “বহুবল্লভ” (১৯৩৫)।
→ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় – “পুতুলনাচের ইতিকথা” (১৯৩৬), “সহরবাসের ইতিকথা” (১৯৪৬), “ইতিকথার পরের কথা” (১৯৫২)।
→ হুমায়ুন আহমেদ – “জোছ্না ও জননীর গল্প” (২০০৪), “মধ্যাহ্ন” (২য় খণ্ড ২০০৮), “মাতাল হাওয়া” (২০১০)।
→ শওকত আলী – “দক্ষিণায়নের দিন” (১৯৮৫), “কূলায় কালস্রোত” (১৯৮৬), “পূর্বরাত্রি পূর্বদিন” (১৯৮৬)।
→ ইমদাদুল হক মিলন – “নূরজাহান (১ম খণ্ড)”, “নূরজাহান (২য় খণ্ড)”, “নূরজাহান (৩য় খণ্ড)”। এদেরকে একত্রে “নূরজাহান ট্রিলজি” উপন্যাস বলা হয়।
ত্রয়ী মহাকাব্য :
→ নবীনচন্দ্র সেন- রৈবতক, কুরুক্ষেত্র, প্রভাস।
উল্লেখ্য যে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত পথের পাঁচালী, অপরাজিত, অপুর সংসার এই তিনটি বাংলা চলচ্চিত্রকে একত্রে ‘অপুত্রয়ী’ বলা হয়।