যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা থেকে শুরু করে চাকরি নিয়োগ পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু এক কথায় প্রকাশ – বাক্য সংকোচন ।
Some important Contraction of Sentences for any exam – Bengali Grammar
[ad id=’5486′]
বাংলা বর্ণমালার পদক্রম অনুসারে দেয়া আছেঃ
অ—
অগ্রগামী= অগ্রে যে গমন করে।
অণুবীক্ষণ= অণুকে দেখা যায় যার দ্বারা।
আততায়ী= অতর্কিত অবস্থায় আক্রমণকারী।
দুর্নিবার= অতি কষ্টে যা নিবারণ করা যায়।
আতিথ্য= অতিথির আপ্যায়ন।
ইতিহাস= অতীত কাহিনী।
অত্যুক্তি= অধিক উক্তি।
অনুচিকীর্ষা= অনুকরণ করার ইচ্ছা।
অনুচিকীর্ষু= অনুকরণে ইচ্ছুক।
অপচিকীর্ষা= অপকার করার ইচ্ছা।
অনুসন্ধিৎসা= অনুসন্ধান করার ইচ্ছা।
অবশ্যম্ভাবী= অবশ্যই যা হবে।
অরিন্দম= অরিকে দমন করে যে।
অনুসূয়া= অসূয়া নেই এমন নারী।
[ad id=’5488′]
পরোক্ষ= অক্ষির অগোচর।
প্রত্যক্ষ= অক্ষির সম্মুখে।
সমক্ষ= অক্ষীর সমীপে।
অবিমৃষ্যকারী= অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে যে কাজ করে।
অগ্রজ= অগ্রে জন্ম যার।
অনন্যোপায়= অন্য উপায় নেই যার।
কালান্তর= অন্য কাল।
অনন্যা= অন্য কারো প্রতি আসক্ত হয় না যে নারী।
অনন্যমনা= অন্য দিকে মন নেই যার।
দেশান্তর= অন্য দেশ।
অনূদিত= অন্য ভাষায় রূপান্তরিত।
নিমরাজী= অর্ধেক রাজী।
কাকনিদ্রা= অগভীর সতর্ক নিদ্রা।
মিতভাষী= অল্প কথা বলে যে।
ক্ষণিক= অল্পক্ষণের জন্য।
হ্রেষা= অশ্বের ডাক।
অকালপক্ব= অকালে যে পেকে গেছে।
প্রত্যুদ্গমন= অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা।
অশ্রুসিক্ত= অশ্রুর দ্বারা সিক্ত।
অস্ত্রোপচার= অস্ত্রের দ্বারা উপচার।
অহঙ্কারী= অহঙ্কার করে যে।
[ad id=’5490′]
আ—
অতিথি= আগমনের কোনো তিথি নেই যার।
স্ফুলিঙ্গ= আগুনের ফুলকি।
নিরামিষ= আমিষের অভাব।
জাতশত্রু= আজন্ম শত্রু।
আটাশে= আট মাসে জন্ম যার।
বেয়াদব= আদব কায়দা জানে না যে।
অনাদি= আদি নেই যার।
সানন্দ= আনন্দের সঙ্গে বর্তমান।
বর্ণচোরা= আপনার বর্ণ লুকায় যে।
সংশপ্তক= আমৃত্যু যুদ্ধ করে যে।
অবগাহন= আবক্ষ জলে নেমে স্নান।
দুরারোগ্য= আরোগ্য হওয়া কঠিন এমন।
আশীবিষ= আশীতে বিষ যার।
মিতব্যয়ী= আয় অনুসারে ব্যয় করে যে।
বিহগ/ বিহঙ্গ= আকাশে গমন করে যা।
আত্মসর্বস্ব= আত্ম বিষয়কেই সর্বস্ব বলে মনে করে।
আদ্যন্ত/ আদ্যোপান্ত= আদি হতে অন্ত পর্যন্ত।
আত্মঘাতী= আপনাকে যে হত্যা করে।
[ad id=’5492′]
ই—
ঐতিহাসিক= ইতিহাস রচনা করেন যিনি।
ঐরাবত= ইরাবতে জাত।
ঈদৃশ= ইহার তুল্য বা সদৃশ।
স্বেচ্ছাচারী= ইচ্ছামত কাজ বা আচরণ যে করে।
ঐচ্ছিক= ইচ্ছার অনুরূপ বা অধীন।
ইন্দ্রজিৎ= ইন্দ্রকে জয় করেছে যে।
জিতেন্দ্রিয়= ইন্দ্রিয়কে জয় করেছেন যিনি।
যথেষ্ট= ইষ্টকে অতিক্রম না করে।
ঈ—
আস্তিক= ঈশ্বরে যার বিশ্বাস আছে।
নাস্তিক= ঈশ্বরে যার বিশ্বাস নেই।
পীতাভ= ঈষৎ পীতবর্ণ।
আরক্ত= ঈষৎ রক্তবর্ণ।
আঁষেটে= ঈষৎ আমিষ্য গন্ধবিশিষ্ট।
রোগাটে= ঈষৎ রুগ্ন।
[ad id=’5494′]
উ—
অনুচিত= উচিত নয় যা।
অকৃতজ্ঞ= উপকার স্বীকার করে না যে।
কৃতঘ্ন= উপকারীর অপকার করে যে।
অনুদিত= উদিত হয়নি যা।
উদীয়মান= উদিত হচ্ছে এমন।
ঔপন্যাসিক= উপন্যাস রচয়িতা।
বর্তমান= উপস্থিত আছে যা।
প্রত্যুৎপন্নমতি= উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার।
সব্যসাচী= উভয় হাত যার সমান চলে।
বলাকা= উড়ন্ত পাখির ঝাঁক।
মণ্ডপ= উৎসবের নিমিত্ত নির্মিত গৃহ।
উষর= উর্বর নয় যা।
উহ্য= উল্লেখ করা হয় না যা।
ঊহ্য= উল্লেখ নেই অথচ যার অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়।
ঊ—
ঊর্ণনাভ= ঊর্ণা নাভিতে যার।
ঊর্ধ্বগতি= ঊর্ধ্ব দিকে গতি যার।
ঊর্ধ্বচারী= ঊর্ধ্ব দিকে বিচরণ করে যে।
উদ্বাহু= ঊর্ধ্ব বাহু যার।
অবতরণ= ঊর্ধ্ব থেকে নেমে আসা।
[ad id=’5486′]
ঋ—
অধমর্ণ= ঋণ গ্রহণ করে যে।
উত্তমর্ণ= ঋণ দেয় যে।
দেউলিয়া= ঋণ শোধে অসমর্থ যে।
ঋণিতা= ঋণগ্রস্ত অবস্থা।
এ—
সদ্যোজাত= এইমাত্র জন্ম যার।
যাযাবর= একস্থান থেকে অন্যস্থানে ঘুরে বেড়ায় যে।
যুগসন্ধি= এক যুগের সারা/ অন্য যুগের শুরু।
কাকবন্ধ্যা= একবার সন্তান প্রসব করেন যিনি।
শ্রুতিধর= একবার শুনলেই যার মনে থাকে।
একগুঁয়ে= একদিকে গোঁ যার।
অজাতশত্রু= এখনও যার শত্রু জন্ময় নি।
সমসাময়িক= একই সময়ে বর্তমান।
যুগপৎ= একই সঙ্গে।
সহোদর= একই মায়ের পুত্র।
সমকালীন= একই কালে বর্তমান।
সতীর্থ= একই গুরুর শিষ্য।
একাগ্রচিত্ত= একই বিষয়ে নিবিষ্ট চিত্ত যার।
ভস্মীভূত= এখন ভস্মে পরিণত হয়েছে।
[ad id=’5488′]
ঐ—
ঐশ্বর্যবান= ঐশ্বর্যের অধিকারী যিনি।
প্রাগৈতিহাসিক= ঐতিহাসিক কালের পূর্ববর্তী।
ও—
তুলাদণ্ড= ওজন পরিমাপক।
ঔ—
ঔষধ= ঔষধি থেকে জাত।
ক—
বাগীশ= কথায় পটু।
অবলা= কথা যে বলতে পারে না।
অনির্বচনীয়= কথায় যা প্রকাশ করা যায় না।
দৌহিত্র= কন্যার পুত্র।
আকণ্ঠ= কন্ঠ পর্যন্ত।
বন্ধুর= কোথাও উঁচু কোথাও নিচু।
দোদুল্যমান= ক্রমাগত দুলছে এমন।
যক্ষ= কুবেরের ধন রক্ষক।
কদাকার= কুৎসিত আকার যার।
কৃষিজীবী= কৃষি যার জীবিকা।
আগাছা= কোনো উপকারে আসে না যে গাছ।
অকুতোভয়= কোনো কিছু থেকেই যে ভীত নয়।
লিপ্সা= কোনো কিছু পাবার ইচ্ছা।
পথিকৃৎ= কোনো বিষয়ে নতুন পথ নির্দেশ করে যে।
ক্ষণপ্রভা= ক্ষণস্থায়ী প্রভা যার।
[ad id=’5490′]
ক্ষয়মান= ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে যা।
ক্ষমার্হ= ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য।
কর্মঠ= কর্মে অতিশয় দক্ষ।
ত্রমবর্ধমান= ক্রমশই বর্ধিত হচ্ছে যা।
কিংকর্তব্যবিমূঢ়= কি করতে হবে তা যে বুঝতে পারে না।
অজ্ঞাতসারে= কেউ জানতে না পারে এই রূপ ভাবে।
যথাক্রমে= ক্রমকে বজায় রেখে।
ক্রমাগত= ক্রমে এসেছে।
খ—
নাতিশীতোষ্ণ= খুব শীত নয় খুব গরমও নয়।
পাটনী= খেয়া পার করে যে।
খ্যাতিমান= খ্যাতি আছে যার।
গ—
গজানন= গজের মুখের মত মুখ যার।
বাথান= গবাদি পশুর পাল।
প্রজ্ঞা= গভীর জ্ঞান।
অগোচরে= গোচরে নয় যা।
গুপ্তচর= গোপনে সংবাদ সংগ্রহকারী।
গোধূলি= গরুর পা থেকে ধূলো ওড়ে যখন।
গোমুখ= গরুর মুখের মতো মুখ।
রম্ভা= গরুর ডাক।
সুগ্রীব= গ্রীবা যার সুন্দর।
নিশীথ= গভীর রাত্রি।
[ad id=’5492′]
ঘ—
প্রতিবেদন= ঘটনার বিবরণ দান।
হা-ঘরে= ঘরের অভাব যার।
ঘৃণ্য= ঘৃণার যোগ্য।
ঘর জামাই= ঘরে পালিত যে জামাই।
হা-ঘর= ঘর নেই যার।
চ—
সনেট= চতুর্দশপদী কবিতা।
সম্প্রচার= চতুর্দিকে প্রচার।
চশমখোর= চক্ষু লজ্জা নেই যার।
চৌরাস্তা= চার রাস্তার মিলনস্থল।
চৌপায়া= চার পা বিশিষ্ট।
চোষ্য= চুষে খেতে হয় এমন।
অশ্রু= চোখের জল।
চর্ব্য= চিবিয়ে খেতে হয় যা।
চাক্ষুষ= চক্ষুর সম্মুখে।
পরোক্ষ= চক্ষুর আড়ালে।
নশ্বর= চিরস্থায়ী নয় যা।
চিরস্থায়ী= চিরকালব্যাপী স্থায়ী।
[ad id=’5493′]
ছ—
ষাণ্মাসিক= ছয় মাস অন্তর।
ছায়াতরু= ছায়া প্রধান তরু।
জ—
জনাকীর্ণ= জনবহুল স্থান।
উভচর= জলেও চরে স্থলেও চলে।
জলজ= জলে জন্মে যার।
জলচর= জলে চরে যে।
জন্মান্ধ= জন্ম থেকে অন্ধ।
জয়ন্তী= জয়সূচক উৎসব।
জিগীষা= জয়লাভ করার ইচ্ছা।
দুর্জয়= জয় করা কঠিন এমন।
জাজ্বল্যমান= জ্বলজ্বল করছে এমন।
জিজ্ঞাসা= জানার ইচ্ছা।
আজানুলম্বিত= জানু পর্যন্ত লম্বিত।
জ্ঞাতব্য= জানা উচিত।
দম্পতি= জায়া ও পতি।
জীবন্মৃত= জীবিত থেকেও মৃতের মতো।
অজ= জন্ম নেই যার।
ঝ—
ঝঙ্কার= ঝন ঝন শব্দ।
মুক্তা= ঝিনুকের গর্ভজাত রত্ন।
ট—
মহাজনী= টাকা ধার দেয়ার কাজ।
ঠ—
শীতোষ্ণ= ঠাণ্ডা ও গরম।
শীতার্ত= ঠাণ্ডায় পীড়িত।
ড—
ডিম্বাণু= ডিম্বাশয়ের মধ্যে প্রাণকোষ।
[ad id=’5494′]
ত—
তপোবন= তপস্যার নিমিত্ত বন।
তীরন্দাজ= তীর নিক্ষেপে ওস্তাদ।
ত্রিপদী= তিন পদের সমাহার।
তালব্য= তালু থেকে উচ্চারিত।
তার্কিক= তর্কশাস্ত্রে পটু।
তুরগ= ত্বরায় গমন করে যে।
ত্রিবেণী= তিন বেণীর সমাহার।
ত্রিফলা= তিন ফলের সমাহার।
ত্রিনয়ন= তিন নয়ন যার।
তাচ্ছিল্য= তুচ্ছ জ্ঞানে অবহেলা।
তুলোট= তুলা দ্বারা তৈরি।
থ—
থাপ্পড়= থাবার আঘাত।
দ—
অদম্য= দমন করা যায় না যাকে।
অকৃতদার= দার পরিগ্রহ করেন নি যিনি।
প্রতিদান= দানের বিপরীত।
দার্শনিক= দর্শনশাস্ত্র জানেন যিনি।
দ্বীপ= দুই দিকে অপ (জল) যার।
উপদ্বীপ= দ্বীপের সদৃশ।
দৈন্য= দীনের ভাব।
অপরাহ্ণ= দিবসের শেষভাগ।
মধ্যাহ্ন= দিবসের মধ্যভাগ।
পূর্বাহ্ণ= দিবসের প্রথমভাগ।
একাহারী= দিনে একবার মাত্র আহার করেন যিনি।
[ad id=’5486′]
দুর্গম= দুষ্কর যেখানে গমন করা।
দ্বিজ= দুইবার জন্ম যার।
দিদৃক্ষ= দেখার ইচ্ছা।
দ্রষ্টব্য= দেখার যোগ্য।
দেশপ্রেমিক= দেশের প্রতি প্রেম আছে যার।
দুর্দমনীয়= দমন করা কষ্টকর যাকে।
ধ—
ধনঞ্জয়= ধন জয় করেন যিনি।
ধর্মাত্মা= ধর্মই আত্মা যার।
টংকার= ধনুকের শব্দ।
ধীমান= ধী শক্তির অধিকারী।
ধর্মিষ্ঠ= ধর্মের প্রতি নিষ্ঠাবান।
ধূলিসাৎ= ধূলায় পরিণত।
ন—
সৈকত= নদীর বালুকাময় তট।
নদীমাতৃক= নদী মাতা যে দেশের।
নবারুণ= নতুন সূর্য।
নবান্ন= নতুন অন্নের উৎসব।
নিক্কণ= নূপুরের ধ্বনি।
কুশীলব= নাটকের পাত্রপাত্রী।
অশোক= নাই শোক যার।
নির্মম= নাই মমতা যার।
নিরপেক্ষ= নাই পক্ষ যার।
বেঈমান= নাই ঈমান যার।
দিগম্বর= নাই আবরণ যার।
নাসিক্য= নাসিকা থেকে উচ্চারিত।
ন্যাকামি= ন্যাকার ভাব।
নৈয়ায়িক= ন্যায় শাস্ত্র জানেন যিনি।
স্বয়ংবরা= নিজেই পতি নির্বাচন করে যিনি।
[ad id=’5488′]
পণ্ডিতস্মন্য= নিজেকে পণ্ডিত মনে করে যে।
জুগুপ্সা= নিন্দা করার ইচ্ছা।
অনাহূত= নিমন্ত্রণ না করা সত্ত্বেও যিনি উপস্থিত।
নবোঢ়া= নতুন বিবাহিত স্ত্রী।
নাবিক= নৌকা চালায় যে।
নাব্য= নৌ বা নৌকা চলাচলের যোগ্য।
প—
পথিক= পথ দিয়ে পায়ে হেঁটে চলে যে।
পটুয়া= পট আঁকেন যিনি।
ঊনপাঁজুরে= পাঁজরের হাড় কম যার।
অনুজ= পরে জন্মেছে যে।
মিতভাষী= পরিমিত কথা বলে যে।
মিতাহারী= পরিমিত মতো খায় যে।
পঞ্চবটী= পঞ্চবর্ষের বমাহার।
পঞ্চানন= পঞ্চ আনন যার।
রজতজয়ন্তী= পঁচিশ বছর পূর্তির জন্য যে অনুষ্ঠান।
সুবর্ণজয়ন্তী= পঞ্চাশ বছর পূর্তির জন্য যে অনুষ্ঠান।
অনুগামী= পশ্চাতে গমন করে যে।
প্রাত্যহিক= প্রত্যহ যা করতে হয়।
বিবিক্ষু= প্রবেশে ইচ্ছুক।
বিবিক্ষা= প্রবেশ করার ইচ্ছা।
আদ্যন্ত= প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত।
পেয়= পানের যোগ্য।
[ad id=’5490′]
আপাদমস্তক= পা থেকে মাথা পর্যন্ত।
কাকলি= পাখির ডাক।
নিমরাজি= প্রায় রাজি।
প্রিয়ংবদা= প্রিয় কথা বলে যে নারী।
অর্ঘ্য= পূজার উপকরণ।
ভূতপূর্ব= পূর্বে ছিল এখন নেই।
অভূতপূর্ব= পূর্বে যা ঘটেনি।
দেদীপ্যমান= পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে যা।
অদৃষ্টপূর্ব= পূর্বে যা দেখা যায়নি।
পাদ্য= পা ধুইবার জল।
পিতৃব্য= পিতার ভ্রাতা।
প্রতিচিকীর্ষা= প্রতিকার করার ইচ্ছা।
প্রতিচিকীর্ষু= প্রতিকার করতে ইচ্ছুক।
ফ—
ওষধি= ফল পাকলে যে গাছ মরে যায়।
দায়রা= ফৌজদারী উচ্চ আদালত।
মকরন্দ= ফুলের মধু।
জামদানি= ফুল তোলা মসলিন শাড়ী।
[ad id=’5492′]
ব—
বকধার্মিক= বকের মতো কপট ধার্মিক।
নাবালক= বালকত্ব কাটেনি যার।
জ্যাঠামি= বয়ষ্ক লোকের ভাব।
মর্মর= বস্ত্র কিংবা পত্রের শব্দ।
সালতামামি= বর্ষের শেষে আয়-ব্যয়ের প্রতিবেদন।
অবর্ণনীয়= বর্ণনা করা যায় না যা।
বর্ণানুক্রমিক= বর্ণমালার ক্রম রক্ষা করে।
বর্ণচোরা= বর্ণ চুরি করে যে।
প্রবচন= বহু প্রচলিত উক্তি।
বুনো= বনে প্রতিপালিত।
উপ্ত= বপন করা হয়েছে।
উক্ত= বলা হয়েছে যা।
উদ্বাস্তু= বাস্তু হতে উৎখাত হয়েছে যে।
উদ্বায়ী= বাতাসে উড়ে যায় এমন।
উদ্বেল= বেলাকে অতিক্রান্ত।
বিদ্বান= বিদ্যা আছে যার।
বেলাভূমি= বালুকাময় ভূমি।
কৃত্তি= বাঘের চামড়া।
হুংকার= বাঘের ডাক।
মকমকি= ব্যাঙের ডাকের শব্দ।
জিবন= বিড়ালের ডাক।
[ad id=’5493′]
ঝঙ্কার/নিক্কণ= বীণার শব্দ।
বৈয়াকরণ= ব্যাকরণ জানেন যিনি।
দিগ্বিজয়ী= বিভিন্ন দিক জয় করেছেন যিনি।
অন্যপূর্বা= বাগদত্তা হয়ে যে নারীর বিয়ে অন্য পুরুষের সঙ্গে হয়।
প্রবাসী= বিদেশে থাকে যে।
যথাবিধি= বিধিকে অতিক্রম না করে।
বিশ্বজিৎ= বিশ্বকে জয় করেছে যে।
বীণাপাণি= বীণা পাণিতে যার।
বীরপ্রসূ= বীর সন্তান প্রসব করে যে।
শীকর= বৃষ্টির জল।
মাধুকর= বহু গৃহ হতে ভিক্ষা সংগ্রাহক।
অবিমৃষ্যকারী= বিচার করে কাজ করে না যে।
ভ—
ভাজক= ভাগ করে যে।
ভাবী= ভবিষ্যতে হবে এমন।
নির্ভীক= ভয় নেই যার।
ভৃত্য= ভরণের যোগ্য।
ভবিতব্য= ভবিষ্যতে যা ঘটবে।
বুভুক্ষা= ভক্ষণের ইচ্ছা।
বুভুক্ষু= ভক্ষণের ইচ্ছুক।
সুড়ঙ্গ= ভূ-গর্ভস্থ পথ।
অভিকর্ষ= ভূ-কেন্দ্রের দিকে জড় পদার্থের আকর্ষষ।
দুর্ভিক্ষ= ভিক্ষার অভাব।
বিভ্রমিষা= ভ্রমণ করার ইচ্ছা।
গুঞ্জন= ভ্রমরের শব্দ।
ভৌগোলিক= ভূগোল সম্বন্ধীয়।
অপরিণামদর্শী= ভবিষ্যৎ কি হবে দেখে যে।
ভস্মীভূত= ভস্মে পরিণত হয়েছে যা।
সন্নিবেশ= ভেতরে প্রবেশ।
নির্বাণ= ভোগ যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি লাভ।
[ad id=’5493′]
ম—
মৃৎশিল্পী= মাটি দিয়ে শিল্পকর্ম করে যে।
মৃন্ময়= মুত্তিকার দ্বারা নির্মিত।
মানসিক= মনের ভাব।
মানসাঙ্ক= মনে মনে করা অঙ্ক।
মনোজ= মনে জন্মে যা।
লোকহিত= মনুষ্য জাতির কল্যাণ।
মধুপ= মধু পান করে যে।
মুমূর্ষু= মরতে বসেছে যে।
উপাবৃত্ত= মাটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছে এমন।
মাথাল= মস্তকের আচ্ছাদন।
সর্গ= মহাকাব্যের অধ্যায়।
কেকা= ময়ূরের ডাক।
উপসর্গ= মূল রোগে আনুষঙ্গিক অন্য রোগ।
মার্গ= মৃগ চলাচলের রাস্তা।
উপমন্ত্রী= মন্ত্রীর সদৃশ।
মৃতবৎ= মরার মতো।
শিরোধার্য= মাথা পেতে নেয়ার যোগ্য।
মুমুক্ষু/ মুক্তিকামী= মুক্তি পেতে ইচ্ছুক।
মুমুক্ষা= মুক্তি পেতে ইচ্ছা।
প্রতিমূর্তি= মূর্তির ন্যায় যা।
[ad id=’5494′]
য—
যাদব= যদু বংশে জন্ম যার।
অনতিক্রম্য= যা অতিক্রম করা যায় না।
অবশ্যম্ভাবী/ভবিতব্য= যা ঘটবেই।
নগ= যা গমন করতে পারে না।
বর্ধিষ্ণু= যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ক্ষয়িষ্ণু= যা ক্রমাগত ক্ষয় পাচ্ছে।
উদীয়মান= যা উদিত হচ্ছে।
অভূতপূর্ব= যা আগে হয়নি।
ভূতপূর্ব= যা পূর্বে হয়নি।
অননুকরণীয়= যা অনুকরণ করা যায় না।
চিরন্তন= যা দীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে।
লেহ্য= যা চেটে খেতে হয়।
চোষ্য= যা চুষে খেতে হয়।
পাশবিক= যা পশুর উপযুক্ত।
পৈশাচিক= যা পিশাচের উপযুক্ত।
অনুক্ত= যা বলা হয়নি।
বক্তব্য= যা বলতে হবে।
অসম্ভব= যা হতে পারে না।
[ad id=’5486′]
মৌখিক= যা শুধুমাত্র কথায় প্রকাশ করা হয়।
জলধি= যাতে জল ধারণ করে।
বেনামী= যাতে কোনো নামের উল্লেখ থাকে না।
প্রোষিতভর্তৃকা= যার স্বামী বিদেশে থাকে।
নামাঙ্কিত= যার নাম লিখিত আছে।
অজাতশ্মশ্রু= যার দাড়ি জন্মায়নি।
অজাতশত্রু= যার শত্রু জন্মায়নি।
বিপত্নীক= যার পত্নী বিগত হয়েছে।
যশস্বী= যার যশ আছে।
হৃতসর্বস্ব= যার সবকিছু চুরি হয়ে গিয়েছে।
অতিথি= যার আগমনের কোনো তিথি নেই।
একাগ্রচিত্ত= যার চিত্ত এক বিষয়ে নিবিষ্ট।
ন্যুজ্ব= যার পিঠ বেঁকে গিয়েছে।
প্রোষিতপত্নীক= যার স্ত্রী বিদেশে থাকে।
মুমূর্ষু= যার মৃত্যুকাল উপস্থিত।
অকিঞ্চন= যার কোনো কিছু চাওয়ার নেই।
অস্থাবর= যা স্থানান্তর করা যায়।
স্থাবর= যা স্থানান্তর করা যায় না।
পৌত্তলিক= যারা মূর্তি পূজা করে।
অনাথ= যার পিতা ও মাতা নেই।
অজ= যার জন্ম নেই।
বহুদর্শী= যিনি বহু দেখেছেন।
গবেষক= যিনি গবেষণা করেছেন।
বাগ্মী= যিনি বক্তৃতায় পটু।
স্মার্ত= যিনি স্মৃতিশাস্ত্র ভালো বোঝেন।
হীনমন্য= যিনি নিজেকে হীন মনে করেন।
[ad id=’5488′]
বাচস্পতি= যিনি বাক্যে অতি দক্ষ।
যুধিষ্ঠির= যিনি যুদ্ধে স্থির থাকেন।
আগন্তুক= যে অপরিচিত ব্যক্তি হঠাৎ এসেছে।
কৈবল্য= যে অবস্থায় মানুষ দুঃখ পায়।
বনস্পতি= যে গাছে ফুল হয় না ফল হয়।
অকর্মণ্য= যে কর্মের অযোগ্য।
করদ= যে কর দেয়।
দুর্বাক= যে কটু কথা বলে।
নাছোড়বান্দ= যে ধরলে আর ছাড়ে না।
অনসূয়া= যে নারী অন্যের নিন্দা করে না।
অকৃতদার= যে দার পরিগ্রহ করেনি।
ঊষর= যে জমিতে কোনো ফসল হয় না।
অন্যপূর্বা= যে নারী পূর্বে অপরের স্ত্রী ছিল।
অসূর্যম্পশ্যা= যে নারী সূর্যকে দেখেনি।
পতিব্রতা= যে নারী স্বামীর প্রতি অনুরক্তা।
সুনয়না= যে নারীর চোখ সুন্দর।
পুনর্ভূ= নারীর (বিধবা) পুনরায় বিয়ে হয়েছে।
স্ত্রৈণ= যে স্ত্রী বশীভূত।
অনূঢ়া= যে মেয়ের বিয়ে হয়নি।
শুচিস্মিতা= যে নারীর হাসি শুচি।
সরীসৃপ= যে প্রাণী বুকে ভর দিয়ে চলে।
বিভীষিকা= যে বিষয় ভীতি উৎপাদন করে।
চোরাবালি= যে বালির নিচে চোরা গহ্বর থাকে।
অগস্ত্যযাত্রা= যে যাত্রায় কেউ গমন করলে আর ফেরে না।
[ad id=’5486′]
অধীত= যা অধ্যয়ন করা হয়েছে।
উড্ডীয়মান= যা উড়ে যাচ্ছে।
দুর্ভেদ্য= যা ভেদ করা দুঃসাধ্য।
ভঙ্গুর= যা সহজে ভেঙে যায়।
গুরুপাক/দুষ্পাচ্য= যা সহজে পরিপাক করতে পারা যায় না।
যুবজানি= যার জায়া যুবতী।
ক্ষণপ্রভা= যার প্রভা ক্ষণকাল স্থায়ী হয়।
নিঃস্ব= যার নিজের বলতে কিছু নেই।
বীতস্পৃহা= যে কোনো বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে।
তৃণভুক= যে তৃণাদি খেয়ে জীবণ ধারণ করে।
অশ্রুতিপূর্ব= যা পূর্বে শোনা যায়নি।
স্বয়ংবরা= যে নারী স্বয়ং পতি বরণ করে।
অর্বাচীন= যে বা যা প্রবীণ বা প্রাচীন নয়।
অগ্রজ= যে অগ্রে জন্মগ্রহণ করেছে।
অনুজ= যে পরে জন্মগ্রহণ করেছে।
হাতুড়ে= যে রোগ নির্ণয়ে হাতড়িয়ে মরে।
স্তন্যপায়ী= যে স্তন্য পান করে।
র—
রসনা= রস আস্বাদন করা হয় যার দ্বারা।
রঙ্গিলা= রঙ্গ পরিহাসে নিপুণা নারী।
দৃশ্যপট= রঙ্গমঞ্চে দর্শনীয় চিত্রপট।
সন্ধি= রাজনৈতিক চুক্তি।
কালনিশা= রাত্রির শেষভাগ।
শবনম= রাত্রের শিশির।
প্রত্যুষ= রাত্রি ও দিবসের সন্ধিক্ষণ।
ভেষজ= রোগ ভীতিকে জয় করে যা।
রবাহূত= রব শুনে এসেছে যে।
[ad id=’5490′]
ল—
লক্ষণীয়= লক্ষ্য করার যোগ্য।
লিপ্সা= লাভের ইচ্ছা।
প্লবগ= লাফিয়ে চলে যা।
পাণ্ডুলিপি= লিখিত খসড়া।
শ—
অন্ত্যেষ্টি= শবদাহাদির চরম সংস্কার।
শতাব্দী= শত অব্দের সমাহার।
শতদল= শত পাপড়িযুক্ত ফুল।
শতবার্ষিকী= শতবর্ষ পূর্তির জন্য অনুষ্ঠান।
শরেণ্য= শরণ করার যোগ্য যিনি।
শারদ= শরৎকাল সম্পর্কিত।
শৈব= শিবের উপাসক।
ডমরু= শিবের বাদ্যযন্ত্র।
শ্রুতিধর= শুনলেই যার মনে থাকে।
ক্ষণজন্মা= শুভক্ষণে জন্ম যার।
শ্রাদ্ধ= শ্রদ্ধার সঙ্গে দেয়।
সুহৃদ= শোভন হৃদয় যার।
শত্রুঘ্ন= শত্রুকে হনন করে যে।
[ad id=’5492′]
ষ—
হীরকজয়ন্তী= ষাট বছর পূর্তির অনুষ্ঠান।
ষোড়শী= ষোল বছর বয়স যে মেয়ের।
স—
সগোত্র= সমান গোত্র যার।
গুপ্তধন= সবার অজ্ঞাতে লুকানো ধন।
চিরহরিৎ= সব সময় হরিৎ যে কান্তার।
সর্বংসহ= সব কিছু সহ্য করে যে।
সবজান্তা/সর্বজ্ঞ= সব কিছু জানে যে।
সহচর= সঙ্গে চলে যে।
ব্রাত্য= সংস্কার বিহীন ব্যক্তি।
কুলীন= সৎকুল জাত।
সরোজ= সরোবরে জন্ম যার।
বিপ্রতীপ= সম্পূর্ণ বিপরীত।
অভিনব= সম্পূর্ণ নতুন।
শাহনামা= সম্রাট বা রাজাদের বিবরণ।
সর্বজনীন= সর্বজনের কল্যাণে।
অন্তঃসারশূন্য= সার নেই যার মধ্যে।
বানি= স্বর্ণকারের মজুরি।
সস্ত্রীক= স্ত্রীর সঙ্গে বর্তমান।
সৌহার্দ্য= সুহৃদের ভাব।
সুপ্রভা= সুন্দর প্রভা যার।
সৌরি= সূর্যের পুত্র।
সৌম্য= সোমের পুত্র।
তান= সুরের ধ্বনি।
আসমুদ্রহিমাচল= সমুদ্র হতে হিমালয় পর্যন্ত।
নাদ= সিংহের ধ্বনি।
স্বয়ম্ভূ= স্বয়ং যে হয়েছে।
[ad id=’5493′]
হ—
চতুরঙ্গ= হস্তী, অশ্ব, রথ ও পদাতিকের সমাহার।
জিঘাংসা= হত্যা করার ইচ্ছা।
জিঘাংসু= হত্য করতে ইচ্ছুক।
অজিন= হরিণের চামড়া।
হররোলা= হরেকরকম কন্ঠস্বর সহ বলে যে।
সহর্ষ= হর্ষে সঙ্গে বর্তমান।
গজানীক= হস্তী আরোহী সৈন্যদল।
হিংস্রতা= হিংসার ভাব।
পিলখানা= হাতির বাসস্থান।
বৃংহতি/ বৃংহণ= হাতির ডাক।
খেদা= হাতি ধরা ফাঁদ।
জিহীর্ষা= হরণ করার ইচ্ছা।
জিহীর্ষু= হরণ করিতে ইচ্ছুক।
করভ= হাতির শাবক।
হিরন্ময়= হিরণ্য দ্বারা নির্মিত।
হিতৈষিতা= হিত সাধন করার ইচ্ছা।
[ad id=’5494′]